হা, অতীতে আমাদের সব ছিলো, এখন কিছু নেই।

খ্রীস্টপূর্ব প্রায় 4500 বছর আগে অর্থাৎ আজ থেকে প্রায় 6500 বছর আগে, যখন তথাকথিত সভ্য ইউরোপীয়ানরা অর্ধ-উলঙ্গ হয়ে হরিণ শিকার করতে ব্যস্ত, তখন ভারতে পুরোদমে চলছে বিজ্ঞানচর্চা। সেই সময় ভারত বিজ্ঞান চর্চায় বিশেষ করে মহাকাশ গবেষণায় এক অসাধারণ নজির রেখে যায়। অনেকে ভাবতে পারে 6500 বছর আগে কি আর আবিষ্কার করবে, তাই তো! কিন্তু সেই সময় দাঁড়িয়েও ভারত আবিষ্কার করে প্রথম সুপারনোভা। হা, ঠিক শুনেছেন। গ্রহ বা নক্ষত্র নয় সোজা সুপারনোভা। সুপারনোভাটির নাম ছিলো HB9। কাশ্মীরের শিলালিপিতে বিশ্বের প্রথম সুপারনোভা হিসেবে HB9 এর ছবি পাওয়া যায়। এখন প্রশ্ন হলো কি করে বোঝা গেল ওটা একটা সুপারনোভা? প্রাচীন ভারতীয়রা শুধু সুপারনোভার ছবি নয়, বরং সমগ্র আকাশের ছবি এঁকে, তার সাথে সব নক্ষত্র মন্ডলকেও নির্দেশ করে দেয়। সেই ছবি এতটাই সূক্ষ ছিলো যে, বিজ্ঞানীরা সেই ছবি দেখে অনুমান পর্যন্ত করতে পারেন যে এটা কোন সময়ের আকাশের ছবি। সেই হিসেবে করেই দেখা যায় ছবিতে আঁকা বস্তুটা আসলে একটি সুপারনোভা। এখন কথা হলো এই যে প্রাচীন কালের এত বিজ্ঞানচর্চা কি মানুষ আধপেটা খেয়ে করতো? না, একদম নয়। তৎকালীন ইউরোপীয়রা যখন তীব্র খাদ্য সংকটে ...